বাইডেন-ইউনূস বৈঠক: ড. ইউনূসের আমেরিকা সফর
প্রায় ৩০ বছর পর এই প্রথম বাংলাদেশী কোন সরকার প্রধানের সাথে মার্কিন প্রেসিডেন্ট্রের বৈঠক। এই বৈঠক হতে পারে নিউওয়ার্ক সময় মঈলবার দুপরে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে। তাই ইউনূসের এই সফরকে ঘিরে প্রবাসী বাংলাদেশদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ- উদ্দীপনা। জো বাইডেনের সাথে বৈঠককে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তিকালনি সরকারকে সমর্থন বলে মনে করছেন তারা।
এদিকে ড.ইউনূসকে বিমান বন্দর এবং জাতিসংঘের সদর দপ্তরের সামনে অভিনন্দন জানাতে অবস্থান কর্মসূচি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ প্রতিবাদ হিসাবে অবস্থান করবে। তাই তার আগমন উপলক্ষে দুই পক্ষের মাঝে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
আগামীকাল মঈলবার সকাল ১০ টায় জাতিসংঘের সাধারন অধিবেশনে জো বাইডেন একটি ভাষন দিবেন, তারপরই বাইডেন-ইউনূসের সাথে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। এই বৈঠকটি জাতিসংঘের সদর দপ্তরের ভিতরেই অনুষ্ঠিত হবে। এই বৈঠকে যে সকল বিষয়গুলো আসতে পারে তার মধ্যে জুলাইয়ে যে গনহত্যা হয়েছে তা বাইডেনকে জানানো হবে। তাছাড়া রহিঞ্চা ইস্যু আলোচনায় আসতে পারে। বিগত সরকারের আমলে র্যাবের ওপর যে সেংশন সেই বিষয় টি আলোচনায় আসতে পারে। এবং একটি নিরাপর বাংলাদের গড়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য চাইবে প্রধান উপদেষ্টা।
তাছাড়া তিনি বাইডেনে একটি নৈশ্য ভোজে অংশগ্রহন করবেন। এবং বিকালে তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুদের সাথে একটি সংবর্ধনায় অংশগ্রহন করবেন। তারপর বুধবার এবং বৃতস্পতিবার পাকিস্তানের সরকার প্রধান এবং বাহরাইনের সরকার প্রধান সহ বিভিন্ন দেশের সরকার প্রধানদের সাথে বৈঠক করবেন।